সোমবার, আগস্ট ১৬, ২০১০

মৌলবাদ ও আমি


মৌলবাদের হিংস কালো থাবায়
কাঁপছে জনমানুষ - বিশ্ব যৌনাংগ,
অদ্ভুত জ্বর ঘিরে রেখেছে মাতৃভূমি
দেহের সাদা স্তন।

মায়েদের আচলের ছায়ায়
এখন আর শীতলতা নেই
ছায়ার অন্তরালে থাকে কুৎসিত হায়েনা।
মৌলবাদের হীন রক্ত লেগে থাকে
কমোডের নোংরা আবর্জনার মত
যদিও ওসবের শেকড় আছে, মৌলবাদের তাও নেই।

মাতৃভূমির পিচ ঢালা পথে ওদের উলঙ্গ তলোয়ার
অশূচি অনুভূতি ঘিরে ধরে বাংলার জল, কোমল আশ্রয়ে।
মাতৃস্তন বঞ্চিত আমি

আমার দেশ আমার মা
যার স্তননিঃসৃত রস থেকে আমি বঞ্চিত
বঞ্চিত আমি টিউবাকৃতির যৌনাংগবিহীন নারীদের মত
যারা দুটি উঁচু পিরামিড নিয়েও পুরুষের সমাজতন্ত্রের শিকলে
খাঁচায় বন্দী বন্যপাখি।

বঞ্চিত আমি আমার দেশের মাটির গন্ধ থেকে
যে মাটিতে শহীদের মৃত আত্নার রক্ত চুইয়ে চুইয়ে পড়ে
যেমনি করে নারীদেহ থেকে মাসে মাসে কিছু অজ্ঞাত ব্যাংক বিল জমা পড়ে।

বঞ্চিত আমি স্বজাতির ঘৃনাভরা ভালোবাসা থেকে
যারা অদৃশ্য চুরি নিয়ে
আমার বাক্যহননে মত্ত হয়ে থাকে।
অথচ আমার বাক্য ফ্রয়েড কিংবা লেনিনের ক্ষুরধার খঞ্চর হয়ে
ওদের বুককে রক্তাক্ত করে।

স্বজাতির পথে আমি দীর্ঘযাত্রায় চেয়ে থাকি
অথচ প্রতিদিন একটি করে চাকারবাহন চলে যায়;
আমাকে ছেড়ে অক্ষম পুরুষের মত
আমি মাতৃস্তন বঞ্চিত হয়ে পড়ে রই একা।
ছিদ্রযুক্ত প্রেম

এ যুগের প্রেম মানে কি নারীদেহের আনাচে কানাচে ঢুঁ মারা?
মথিত স্তনবৃন্তের কুৎসিত ছোয়া
ফোনের ছিদ্র দিয়ে যৌনভ্রমন?
কিংবা নারীর মাসভিত্তিক লোহের আস্বাদন?

তরুনী মেয়েদের অন্তর্বাসের মাপ নেয়া
অথবা প্রেমিকার গোপনাঙ্গে মৃদু চুম্বন?
ধর্ষন নাকি বিয়ে


বিয়ে নামক রীতিসিদ্ধ নারীধর্ষনকে ধিক্কার
যদিও অবলা নারীরা ধর্ষিত হতেই ভালোবাসে।

বাসর- যৌনাংগের ছানাছানি ব্যতীত আর কী বা?
নারীর লক্ষ বছরের আগলে রাখা পর্দা ফাঁটানোর আর্তনাদ-
পুরুষ যন্ত্রটির আনন্দোউল্লাস!

সংসার- নারীর জন্য সমাজতন্ত্রের গঠিত শিংকল
যারা একটি যৌনাংগ দিয়ে সমগ্র পৃথিবী শাসন করে চলে।

মৌলবাদীরা বিয়ে করে ধর্ষন করে তাতে পাপ হয়না
কিন্তু অবিবাহিত ধর্ষকের মুন্ডুক ছিন্ন করতে ওদের বাধেঁনা।
নিশ্চুপ বালিকার বাসর

বাসর মানে অবলা কিশোরীস্তন নিয়ে নিষ্ঠুর পুরুষের
দু'হাতের ছানাছানি;
যৌনাংগের অস্হির আস্ফালন,
অন্ধকারে বালিকাগুলো নিঃশব্দ আর্তচিত্কার করে করে-
দিনে দিনে নারী হয়ে উঠে।

মাসিকের ডেট এলেও,
নারীঅংগগুলো মুক্তি পায়না
এইসব নির্যাতন থেকে।
মাসিকটা কেন যে নারীর একান্ত সম্বল করে পাঠালেন-
পুরুষতান্রিক বেকুব বিধাতা।

সুফিয়া আপারা নারীমুক্তি এনেছেন
অথচ নারীদেহ
আজও অবরূদ্ধ
সৈরাচারী পুরুষের- যৌনাংগের নিচে।
সত্যিকার নারীমুক্তি আসবে কবে?
নয় আর ঘরের কোণে

নারীর পদযাত্রা ক্রমে ধীরগতি হয়ে আসে
হাজার মাইল দীর্ঘবাঁধা চোখের কোণে ভাসে
তবু নারী এগিয়ে যাও
পুরুষের শিয়র থেকে অসীমে হারাও।

তোমাকে আজ দাঁড়াতে হবে, পুরুষতন্ত্র মাড়াতে হবে
হাজার বছরের শিংকল ছেড়ে পা দু'টো বাড়াতে হবে।
প্রেতাত্নার ন্যায় পুরুষের বক্ষতলে নয়
মানুষ হিসেবে মাথা উঁচু করতে হয়।

তুমি লজ্জার আবরণে আর কতকাল-
গৃহকোণের নারী ধর যুগের হাল।

অন্ধকার কোণ থেকে আর নয় আর্তচিৎকার
তোমার ইজ্জত নয় হারাবার।
মদির আহ্বানে

অন্ধকার রাত্রি আকাশে ঘন মেঘ আমি একা,
দীর্ঘদিন পাইনা মৌলবাদ ঘেরা স্বদেশের দেখা।
ধর্মের অন্ধ বিশ্বাস নিয়ে ওরা দুর্গ গড়ে
এদের হাতে নারীর ইজ্জ্বত লুটে পড়ে।
পাপী বিধাতা এদের পাঠিয়েছে অস্ত্রস্বরূপ নিষ্ঠুর যৌনাংগ দিয়ে
যেখানে সতত নারী পিষ্ঠ হয় জিয়ে জিয়ে।

আমি তবুও স্বদেশের পানে দেয়ে থাকি
অনেক পাখিরই নীড়ে ফেরা বাকি।
ওখানে পড়ে আছে লাঞ্চিত মেয়েদের গোপন রক্ত
সারা দেশ আজ কলুষতায় আসক্ত।
কমিউনিজমের পেতাত্না বিশ্বে করেছে ভর
মেয়েদের স্তনে নেমে এসেছে ধর্ষনের জ্বর।

কোন দেশ কোন কাল পারেনি নারীর অশ্রু মুছে দিতে
এখনো অন্ধকারে পুরুষ টানে নারীর সালোয়ারের ফিতে।

বৃহস্পতিবার, জুলাই ০৮, ২০১০

আমার বিশ্বকাপ ভাবনা ( সিরিয়াল ব্রেক দেয়ালিকায় ৩ জুলাই১০)


বিশ্বকাপ জ্বরে বিশ্ব যতটা কাপছে আমি ততট স্থিরবিশ্বকাপের জ্বর আর জোয়ার যাই বলি আমাকে কিন্তু কোনটাই স্পর্শ করেনিআপনি কোন দল?এ প্রশ্নটির সম্মুখীন অহরহই হচ্ছিউত্তরটা ছিল আমার কোন দল নেইপ্রশ্নকারী অবাক হয়ে যায় বটে,আমি অবাক হই না যখন দেখি আমার বড় ভাই, বন্ধুরা ২৭০ গজ একটি দেশের পতাকা নিয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিন করে আমি অবাক হই না,অদ্ভুত মানুষের কাতারের আমাকে অনেকেই ফেলে দেয়দোষটা তাদের নয়,আমারইএই যে আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিল নিয়ে কত মাতামাতি, হলে আর্জেন্টিনার খেলা হলে প্রজেক্টর দিয়ে দেখানো হয়সবাই কেমন উচ্ছসিত হয়ে খেলা দেখে ,চিৎকার করে ,আমি নাই ১১ জুন হতে শুরু হওয়া ফুটবল বিশ্বকাপ ১১ জুলাই শেষ হচ্ছেআমি খেলা দেখেছি মোট দশ মিনিটএর বাইরে টিভি রুমের উপর দিয়ে রুমে আসতে ১০ বার ৩০ সেকেন্ড ধরলে ৩ মিনিট ধরা যায় অর্থাৎ মোট ১৫ মিনিট এরপরও যে খেলা সম্পর্কে কিছু জানিনা তা নয় জানি ব্রাজিল ,আর্জেটিনা ইংল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রসহ ইতিমধ্যে ১২টি দল নক আউটপর্বে ওঠেছে ১৬ দলের বাছাইয়ের প্রথম রাউন্ড খেলার ২৫ জুন ছিল শেষ দিন আর ইতিমধ্যেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা আখের গুছিয়েছেএ জানাটা আমাকে বাধ্য হয়ে জানতে হয় জানতে না চাইলেও আমার জানা হয়ে যায়কারণ মিডিয়াআমাদের প্রিন্ট ও ইলেকট্টনিক মিডিয়াগুলো খেলার বিষয়ে এত তৎপর যা অকল্পনীয়অবশ্য এমনও হয় এক পত্রিকার চাপে আরেক পত্রিকা বিশাল আয়োজন করতে বাধ্য হয় যেমন কালের কন্ঠ যখন বিশ্বকাপ আয়োজনে কুইজে ফ্লাট বাড়ি পর্যন্ত দিচ্ছে ,দিচ্ছে পত্রিকার সাথে নানা গিফটতাছাড়া প্রতিদিনের স্পেশাল আয়োজন তো আছেইসেখানে প্রথম আলো কিভাবে বসে থাকবেতারাও দিচ্ছে ল্যাপটপসহ নানা উপহার আর প্রতিদিনের বিশেষ পাতা তো আছেই এসব করে যখন আমাকে খাইয়ে দিচ্ছে সংবাদপত্রগুলো তখন কী আর করার থাকে না জেনে প্রধান প্রধান শিরোনাম করছে খেলা নিয়ে তখন আর না জেনে উপায় নেই ,আমি বাধ্যঅবশ্য আমি জেনে লিখলেও দোষ সাকিব আল হাসান একটি ক্রিকেট ম্যাগাজিনের সেরা খেলোয়ার পুরস্কার পেয়েছে,আরেক বার ৩৮০ স্কোর করে অলরাউন্ডারদের তালিকায় র‌্যাংকিংয়ের শীর্ষে ঊঠেছে আমি তাকে নিয়ে লিখলাম ঈড়হমৎধঃরড়হ ঝধশরন অষ ঐধংধহ লেখা দেখে তো রুমমেটরা রীতিমত ঝগড়া বাধিঁয়েছেআমি যে খেলা দেখিনি খেলা সম্পর্কে কী জানি যেটা সর্ম্পকে জানি না যেটা সর্ম্পকে কেন লিখব ইত্যাদি,ইত্যাদি আমি মন খারাপ করিনি আসলে আমি অন্যের আগ্রহের বিষয়কে শ্রদ্ধা করিখেলা নিয়ে অন্যদের মাতামাতি আমাাকে উজ্জীবিত করেঅনেকে নিজের দেশের দলের নাম ও জানে না যেমন বলে এই বিরাজিল ( ব্রাজিল)কী খবর তবুও তার দলের খবর আমি একটু উপভোগ করি উপভোগ করি বলেই এবার বিশ্বকাপ শুরুর পাঁচ দিন আগেই বিশ্বকাপের পুরো সূচি কিনে এনে রুমে এনেছি আমার খেলায় আড্ডা নেই,খেলা দেখিনি তবুও খেলা নিয়ে লিখছি সবার যেখানে আগ্রহ আমিও একটু শেয়ার করলাম আর কী

শনিবার, মে ২২, ২০১০

আজ্ঞাবহ দুদক ( Daily samakal 22 may 2010)




















আজ্ঞাবহ দুদক
মাহফুজুর রহমান মানিক

স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এখন সরকারের অধীন ২৬ এপ্রিল মন্ত্রিসভার বৈঠকে দুদকের সংশোধনী-২০০৪ নীতিগত অনুমোদন হয় গণমাধ্যম দুদকের এ সংশোধনীর ব্যাপারে আপত্তি জানায় সরকারের তরফ থেকে সরকারি হিসাব সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মহীউদ্দীন খান আলমগীর দুদকের প্রয়োজন নেই বলে মত দেন তার ভাষায়, 'বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছর দুদক যেভাবে কাজ করেছে তাতে এই কমিশনের প্রয়োজনীয়তা নেই তখন এই কমিশন স্বৈরতন্ত্রের তল্পিবাহক হিসেবে কাজ করেছে সরকার সংবিধান লঙ্ঘন করে দুদককে ব্যবহার করেছে' ৩ মে সংসদ ভবনে কমিটির বৈঠক শেষে মিডিয়া সেন্টারে ব্রিফিংকালে তিনি আরও বলেন, 'গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নিযুক্তীয় কর্তৃপক্ষ নির্বাচিত কর্তৃপক্ষের ওপর স্থান পেতে পারে না' দুদকের ব্যাপারে সরকারের আপত্তি থাকতেই পারে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দুদকের কর্মকাণ্ড ছিল বিতর্কিত তখন দুর্নীতি দমনের নামে দমন করা হয় রাজনীতিবিদদের তাই বলে দুদকের প্রয়োজন নেই তা ঠিক নয় সরকারের কাজের সুবিধার্থেই দুদক প্রয়োজন সরকারের প্রাত্যহিক কাজের স্বচ্ছতা এবং ভারসাম্য রক্ষার (চেক অ্যান্ড ব্যালান্স) জন্যই দুদক প্রয়োজন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় জনগণ তাদের পছন্দের ব্যক্তিদের রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছে সরকার যদি মনে করে আমরা দায়িত্ব পেয়েছি, জনগণ আমাদের ম্যান্ডেট দিয়েছে, আমরা দায়িত্বশীল_ সে দায়িত্ব কতটা পালন হচ্ছে বা ঠিকভাবে পালন হচ্ছে কি-না তা দেখার জন্যই দুদক দুদক সরকারের বিরোধী কোনো সত্তা নয় বরং সহায়ক
বর্তমান সরকার যদিও নির্বাচনী মেনিফেস্টোতে অগ্রাধিকারের পাঁচটি বিষয়ে দুর্নীতি দমনকে দ্বিতীয় স্থান দিয়েছে বলা হয়েছে, 'দুর্নীতি দমন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে শক্তিশালী করা হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধে বহুমুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে' বাস্তবে সরকার তার ১৫ মাসের ক্ষমতায় এসবের কিছুই করেনি উল্টো কমিশনের ক্ষমতা হ্রাস করে একে সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা হলো দুর্নীতি দমনে স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশনের বিকল্প নেই স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতার জন্য সরকারেরই এর ক্ষমতায়নের প্রয়োজন ছিল
mahfuz.du@yahoo.com

http://www.samakal.com.bd/details.php?news=42&view=archiev&y=2010&m=05&d=22&action=main&menu_type=&option=single&news_id=67057&pub_no=343&type=

রবিবার, মে ০৯, ২০১০

শ্রমিক বিক্ষোভের বিকল্প কি? (www.chintaa.com) 09 may2010








শ্রমিকরা যখন তাদের ‘প্রাপ্য বেতন-মজুরি’ আদায়ে রাস্তায় নামে তখন শিল্প-মালিক এবং সরকারের চোখে তা ‘দাবি আদায়ের নামে বিশৃঙ্খলা’ হিশাবে ধরা পড়ে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে প্রাপ্য বেতন-মজুরি আবার আলাদা করে ‘দাবি’ করতে হচ্ছে কেন? এবং সেই দাবিতে নিজেদের বিক্ষোভ প্রকাশে রাস্তায় নেমে আসা ছাড়া শ্রমিকের সামনে আর কোনো পথ খোলা আছে কি? নাই। লিখেছেন মাহফুজুর রহমান মানিক

প্রাপ্য ন্যূনতম বেতন-মজুরিও ‘দাবি’ করতে হয়

আসলে ঠিক কী ‘দাবি’ করে শ্রমিক রাস্তায় নামছে ? কোনো বাড়তি সুযোগ সুবিধা কিম্বা সুরক্ষার দাবি করার ফুরসত শ্রমিকদের নাই। বাংলাদেশের শিল্প-শ্রমিকরা শুধু তাদের ন্যূনতম মজুরিটুকু প্রতিমাসে হাতে পেতে চায়, গার্মেন্টস শিল্পে যেই ন্যূনতম মজুরির পরিমাণ এক হাজার ছয়শত বাষট্টি টাকা। নির্ধারিত সময়ের চেয়ে অনেক বেশি সময় কাজ করিয়ে নেবার পরও শিল্প-মালিকেরা নিয়মতান্ত্রিকভাবে যথাসময়ে শ্রমিকের পাওনা মেটাতে নারাজ। কাজেই নিরূপায় শ্রমিককে রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়। রাস্তায় না নেমে, ‘বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি’ না করে দাবি আদায় করা যায় না বুঝি! --শহরে তীব্র যানজটে আটকে থাকা নাগরিক-যাত্রীরা এমনতরো প্রশ্নও মূলত শ্রমিককে লক্ষ্য করেই করেন। না, শ্রমিকের অভিজ্ঞতা বলছে রাস্তায় না নেমে দাবি নিয়মিত মজুরিটাও প্রায়ই পাওয়া যায় না। কার্যত, পাওয়ার কোনো ব্যবস্থাই রাখা হয় নাই মালিক ও সরকারের তরফে। ট্রেড ইউনিয়ন নাই, এবং পার্টিসিপেশান কমিটি যে অল্পসংখ্যক শিল্প প্রতিষ্ঠানে আছে, তাও নামকাওয়াস্তে......

to read the whole write up, plz click-- http://www.chintaa.com/index.php/chinta/showAerticle/91/bangla